বৌদ্ধ সংগঠন করাটা বড় কথা নয়।সেই ধর্মের জন্য কল্যাণমূলক কাজ করাটাই আসল।কারণ বৌদ্ধ সংগঠন গুলো যে হেতু অরাজনৈতিক তাই আমাদের মূললক্ষ্য থাকা উচিত আমাদের ধর্মের প্রচার ও প্রসার এর দিক দিয়ে।যাতে বৌদ্ধ জাতিরা আরো উন্নতির দিকে অগ্রসর হতে পারি মতো।কিন্তু আমরাই আমাদের নিজেদের ধর্মকে ছোট করতেছি এবং তা ও সবার সামনে।বিভিন্ন বৌদ্ধ বাবুরা উনাদের স্বার্থহাসিলের জন্য বিভিন্ন বৌদ্ধ সংগঠন করে থাকে কিন্তু সেখানে ধর্মের কাজের চাইতে অধর্মের কাজ গুলো বেশী হয়।এইসবের কথা উল্লেখ করতে গেলে অনেক লম্বা কথা।
তাই সাম্প্রতিক কালকের প্রবারণা পূর্ণিমার এর কথা বলি,,,,প্রবারণা পূর্ণিমা বৌদ্ধদের কাছে খুবই পবিত্র একটা দিন।বলতে গেলে বৌদ্ধদের কাছে সব ধর্মীয় দিন ই পবিত্র।যা শ্রদ্ধা চিত্তে,পবিত্র মন নিয়ে পালন করতে হয়।যা ছোট ছোট বৌদ্ধ ছেলেমেয়েরা ও জানে।কিন্তু বাংলাদেশ বুদ্ধিষ্ট ফেডারেশন – ইয়ুথ সংগঠনটা মনে হয় হয়ত একটু বেশী জানেন, না হলে উনাদের ধর্মীয় উৎসব পালন করার ধরনটা আমি আজ পর্যন্ত কোন কোন খানে দেখিও নাই এবং কোন ধর্মীয় বইয়ে পড়িও নাই।ফানুস কেন উত্তোলন করা হয় সেটা সবারই জানা আছে। কিন্তু আমার মনে হয় বাংলাদেশ বুদ্ধিষ্ট ফেডারেশন ইয়ুথ এর নেতৃবৃন্দরা সেটা জানেন না। বাংলাদেশ বুদ্ধিষ্ট ফেডারেশন ইয়ুথ সংগঠনের নেতারা যে ধারায় ফানুস উত্তোলন করল সেটা দেখি ভেবে পাচ্ছিনা যে আসল ধর্ম কোনটা। আমি এইখানে এই সংগঠনটার নেতাদের নাম প্রকাশ করতেছিনা কিন্তু ভাই আপনাদের কে বলছি একটু হলেও ধর্মীয় মনমানসিকতা নিয়ে চলুন।ধর্মীয় সংগঠন করতেছেন ভালো কথা সাধুবাদ আপনাদের।কিন্তু ধর্মের জন্য কিছুই করতে না পারলে ও ধর্মকে ছোট করিয়েন না।কারণ আপনাদের থেকেই বাকিরা শিখবে,তাই ভালো কিছু দিতে না পারলে ও ভূল কিছুই দিয়েন না।আর এই বিষয় নিয়ে আমি আন্তজার্তিক বৌদ্ধ বিহার মেরুল বাড্ড এবং অন্যান্য বৌদ্ধ সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।।।।।।আর শ্রদ্ধেয় ভান্তে এবং বড়ুয়া বাবুদের কথা নাই বললাম উনারা তো দেখেও দেখে না আরো এইসব ছবি গুলোতে প্রবারণার শুভেচ্ছা জানাই।।।।।।।।।।
এটা ও দেখতে পারেন
পূজনিয় শরনংকর বনাম ডঃ হাছান মাহমুদ বা এরশাদ শিরোনামটা শতভাগ সঠিক নয়
(লেখাটি যে কোন কেউ ছাপাতে পারেন আমার অনুমতির প্রয়োজন নাই) পূজনিয় শরনংকর বনাম ডঃ হাছান …