(২৩) ৩. দুচ্চরিতবগ্গো- দুশ্চরিত বর্গ

১. দুচ্চরিতসুত্তং-দুশ্চরিত সূত্র

২২১. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার বাক্য দুশ্চরিত। সেই চার প্রকার কি কি? যথা- মিথ্যাবাক্য, পিশুনবাক্য, কর্কশবাক্য ও সমপ্রলাপবাক্য। এই চার প্রকার বাক্য দুশ্চরিত।

ভিক্ষুগণ! চার প্রকার বাক্য সুচরিত। সেই চার প্রকার কি কি? যথা- সত্যবাক্য, অপিশুনবাক্য বা অহিংসাবাক্য, কোমলবাক্য বা নম্রবাক্য ও মধুরবাক্য। এই চার প্রকার বাক্য সুচরিত।” (প্রথম সূত্র)

২. দিট্‌িঠসুত্তং-দৃষ্টি সূত্র

২২২. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত ও উপহত করে এবং বিজ্ঞগণর কর্তৃক দোষযুক্ত ও নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য বা অকুশল উৎপন্ন করে। সেই চার ধর্ম কি কি? যথা- কায় দুশ্চরিত, বাক দুশ্চরিত, মনো দুশ্চরিত ও মিথ্যাদৃষ্টি। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত ও উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে।

ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও অনিন্দনীয় বা প্রশংসনীয় হয়ে বহুপুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার ধর্ম কি কি? যথা- কায় সুচরিত, বাক সুচরিত, মনো সুচরিত ও সম্যকদৃষ্টি। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও অনিন্দনীয় বা প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে।” (দ্বিতীয় সূত্র)

৩. অকতঞ্‌ঞুতাসুত্তং-অকৃতজ্ঞতা সূত্র

২২৩. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- কায় দুশ্চরিত, বাক দুশ্চরিত, মনো দুশ্চরিত ও অকৃতজ্ঞতা। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ ও অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত ও নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে।

ভিক্ষুগণ! এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ ও সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- কায় দুশ্চরিত, বাক দুশ্চরিত, মনো দুশ্চরিত ও কৃতজ্ঞতা। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ ও সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষীও প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে।” (তৃতীয় সূত্র)

৪. পানাতিপাতীসুত্তং-প্রাণী হত্যাকারী সূত্র

২২৪. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত নিন্দনীয় হয়ে বহু উৎপন্ন প্রসব করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- প্রাণীহত্যা, অদত্তবস্তু গ্রহণ, মিথ্যাকামাচার ও মিথ্যাভাষণ। এই চার প্রকার ধর্মে সমৃদ্ধ মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত ও নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে।

ভিক্ষুগণ! এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী, অনিন্দনীয় বা প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- প্রাণীহত্যা হতে বিরত, অদত্তবস্তু গ্রহণ হতে বিরত, মিথ্যা কামাচার হতে বিরত এবং মিথ্যাভাষণ হতে বিরত। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী, অনিন্দনীয় বা প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে।” (চতুর্থ সূত্র)

৫. পঠমমগ্গসুত্তং-মার্গসূত্র (প্রথম)

২২৫. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ ও অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য বা অকুশল উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- মিথ্যাদৃষ্টি, মিথ্যা সংকল্প, মিথ্যাভাষণ এবং মিথ্যাকর্ম সম্পাদন। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে।

ভিক্ষুগণ! এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- সম্যকদৃষ্টি, সম্যক সংকল্প, সম্যকবাক্য ভাষণ এবং সম্যককর্ম সম্পাদন। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও প্রশংসনীয় হয়ে বহুপুণ্য উৎপন্ন করে।” (পঞ্চম সূত্র)

৬. দুতিযমগ্গসুত্তং-মার্গসূত্র (দ্বিতীয়)

২২৬. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- মিথ্যা জীবিকা, মিথ্যা প্রচেষ্টা, মিথ্যাস্মৃতি এবং মিথ্যা সমাধি। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে।

ভিক্ষুগণ! এই চার প্রকার ধর্মে সমৃদ্ধ পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী, অনিন্দনীয় বা প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- সম্যক জীবিকা, সম্যক প্রচেষ্টা, সম্যক স্মৃতি এবং সম্যক সমাধি। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে।” (ষষ্ঠ সূত্র)

৭. পঠমবোহারপথসুত্তং-বোহারপথ সূত্র (প্রথম)

২২৭. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যখা- অদৃষ্টতে দৃষ্টবাদী, অশ্রুতে শ্রুতবাদী, অনুপলব্ধে উপলব্ধবাদী হওয়া এবং অজ্ঞাতে জ্ঞাতবাদী। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে।

“ভিক্ষুগণ! এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী, অনিন্দনীয় বা প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- অদৃষ্টতে দৃষ্টবাদী, অশ্রুতে অশ্রুতবাদী, অনুপলব্ধে অনুপলব্ধবাদী এবং অজ্ঞাতে অজ্ঞাতবাদী হওয়া। ভিক্ষুগণ! এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে।” (সপ্তম সূত্র)

৮. দুতিযবোহারপথসুত্তং-বোহারপথ সূত্র (দ্বিতীয়)

২২৮. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- দৃষ্টতে অদৃষ্টবাদী, শ্রুতে অশ্রুতবাদী, অনুপলব্ধে উপলব্ধবাদী এবং জ্ঞাতে অজ্ঞাতবাদী হওয়া। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে।”

“ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী, অনিন্দনীয় বা প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- দৃষ্টে দৃষ্টবাদী, শ্রুতে শ্রুতবাদী, উপলব্ধে উপলব্ধবাদী এবং জ্ঞাতে জ্ঞাতবাদী হওয়া। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে।” (অষ্টম সূত্র)

 

৯. অহিরিকসুত্তং-নির্লজ্জ সূত্র

২২৯. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- অশ্রদ্ধা, দুঃশীলতা, পাপের প্রতি লজ্জাহীনতা এবং পাপের প্রতি ভয়হীনতা। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে।”

“ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী, অনিন্দনীয় বা প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- শ্রদ্ধা, শীল, পাপের প্রতি লজ্জাশীলতা এবং পাপের প্রতি ভয়শীলতা। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে।” (নবম সূত্র)

১০. দুপ্পঞ্‌ঞসুত্তং-দুষপ্রাজ্ঞ সূত্র

২৩০. “হে ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- অশ্রদ্ধা, দুঃশীলতা, হীনবীর্য এবং দুষপ্রাজ্ঞতা। এই চার প্রকার ধর্মে সমৃদ্ধ মূর্খ, অনবিজ্ঞ, অসৎপুরুষ নিজেকে ক্ষত, উপহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক দোষযুক্ত, নিন্দনীয় হয়ে বহু অপুণ্য উৎপন্ন করে।”

“ভিক্ষুগণ! চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী, অনিন্দনীয় বা প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে। সেই চার প্রকার ধর্ম কি কি? যথা- শ্রদ্ধা, শীল, আরদ্ধবীর্য এবং প্রজ্ঞা। এই চার প্রকার ধর্মে সমন্বিত পণ্ডিত, বিজ্ঞ, সৎপুরুষ নিজেকে অক্ষত, অনাহত করে এবং বিজ্ঞগণ কর্তৃক নির্দোষী ও প্রশংসনীয় হয়ে বহু পুণ্য উৎপন্ন করে।” (দশম সূত্র)

১১. কবিসুত্তং-কবি সূত্র

২৩১. “হে ভিক্ষুগণ! কবি চার প্রকার। সেই চার প্রকার কবি কি কি? যথা- চিত্ত কবি, শ্রুত কবি, অর্থ কবি ও প্রতিভাণ কবি। এসবই চার প্রকার কবি।” (একাদশ সূত্র)

দুশ্চরিত বর্গ সমাপ্ত

স্মারকগাথাঃ

দুশ্চরিত, দৃষ্টি, অকৃতজ্ঞ, প্রাণীহত্যাকারী এবং মার্গ দু’মিলে ছয়,

দুই বোহারপথ, নির্লজ্জ, দুষপ্রাজ্ঞ ও কবি মিলে এগার হয়।